Web Cookies Bangla – ওয়েব কুকিজ বাংলা টিউটোরিয়ালে আমরা ওয়েব কুকিজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। কুকিজ বলতে আমরা বুঝি একটি টেক্সট ফাইল যার মধ্যে কিছু ডাটা থাকে হতে পারে সেটি ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড। এটি মূলত আপনার কম্পিউটার টি যে কোন নেটওয়ার্কটি ব্যবহার করঝে তা আইডেন্টিটি করার জন্যে ব্যবহৃত হয়। তবে এইচটিটিপি কুকি [HTTP COOKIES] ব্যবহৃত হয় স্পেসিফিক ভাবে ইউজারকে সনাক্ত করার জন্যে এবং আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজিং অভিজ্ঞতাকে ইমপ্রুভ করে।

কুকির মধ্যে ডেটা তখনই জমা হয় যখন আপনি কোন একটি সার্ভারের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেন। এই ডেটাটি আপনার এবং আপনার কম্পিউটারের জন্যে একটি ID আইডি তৈরি করে। যখন কুকি আপনার কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ক সার্ভারের মধ্যে আদান-প্রদান করা হয়, সার্ভার তখন আইডিটি পড়ে এবং আপনাকে কোন তথ্য পরিবেশন করতে হবে তা জানে৷
আমাদের ওয়েব এক্সপেরিয়েন্স কে সহজ করে তোলার জন্যে ওয়েবসাইগুলো কুকি ব্যবহার করে থাকে। মনে করুন, আপনি একটি সাইটে লগইন করে তারপর সাইটটি ভিজিট করছেন কিংবা একটি ই-কমার্স সাইটে কিছু প্রোডাক্ট সিলেক্ট করে একটি শপিং কার্ট তৈরি করলেন। যদি কোন কারণে সাইটটির ট্যাবটি মাউস বাটনে ক্লিক পড়ে ট্যাবটি অফ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে নতুন করে আপনাকে শপিং কার্ট তৈরি করে নিতে হবে কিংবা সাইটটি ভিজিট করার জন্যে আপনাকে আবার নতুন করে লগিন করতে হবে।
কিন্তু ওয়েবসাইট কুকি ব্যবহার করে থাকে এবং এই কুকির মধ্যেই আপনার করা কাজগুলো স্টোর করা থাকবে যেমনঃ লগিন ক্রেডেনশিয়াল [LOGIN CREDENTIALS] বা শপিং কার্ট এর তথ্য। তাই, সেক্ষেত্রে আপনাকে আবার নতুন করে লগিন বা শপিং কার্ট তৈরি করার প্রয়োজন নেই। বলা যায়, কুকি ইন্টারনেটে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পরে আমরা এমন একটা পপ আপদেখতে পাই যেখানে কুকি এক্সেপ্ট করার কথা বলা হয়। অনেক ওয়েবসাইটে কুকি পলিসি এক্সেপ্ট না করলে ঐ সাইট তখন ব্যবহারকারীকে সাইটি ব্যবহার করতে দেয় না অনেক সাইট কনটেন্ট ও পড়তে দেয় না।
Web Cookies Bangla – ওয়েব কুকিজ বাংলা টিউটোরিয়ালের এই পর্যায়ে আমরা কুকি টাইপ নিয়ে দেখবো।
Types Of Web Cookies:
কুকি মূলত একই কাজ করে থাকে তবে বিভিন্নভাবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
(i). MAGIC COOKIE and (ii). HTTP COOKIE.
(i). MAGIC COOKIE. “ম্যাজিক কুকি” হল একটি পুরানো শব্দ যা প্যাকেট করা তথ্যগুলিকে বুঝায় এবং কোনো পরিবর্তন ছাড়াই এর মাধ্যমে তথ্য [DATA] পাঠানো এবং গ্রহণ করা হয়। সাধারণত, এটি কম্পিউটার ডাটাবেস সিস্টেমে লগইন করার জন্য ব্যবহার করা হত। যেমন- একটি ব্যবসার অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কে। সেই কুকির ধারণা থেকেই বর্তমানে আমরা আধুনিক “কুকি” ব্যবহার করে থাকি।
(ii). HTTP COOKIE. “এইচটিটিপি কুকি” হল ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্য নির্মিত “ম্যাজিক কুকি” এর একটি পুনঃপ্রয়োগকৃত সংস্করণ। এটি মূলত ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্যে তৈরি করা হয়েছে। Lou Montulli নামক একজন ওয়েব ডেভেপলার ব্রাউজারের জন্যে ম্যাজিক কুকির ধারণাটি পুনরায় নতুন করে তৈরি করেছিলেন এবং সেটিই হলো [HTTP COOKIE].
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট ব্যবহারকে পরিচালনা করার জন্যে এইচটিটিপি কুকি[HTTP COOKIE} খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি ব্যবহার ছাড়া হয়ত এ্যাটার্কার বা ক্ষতিকর মানুষ খুব সহজেই আমাদের অনলাইন কার্যক্রমে নজরদারি রাখতো এবং আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য ও চুরি করত।
এইচটিটিপি কুকি [HTTP COOKIE] সাধারণত ওয়েব কুকি বা ব্রাউজার কুকি নামে পরিচিত। এটি ডাটার ছোট একটি অংশ যা কিনা সার্ভার থেকে ইউজারের ব্রাউজারে সেন্ড করা হয়। কুকি তখনই সংরক্ষিত হয় যখন আপনি ওয়েবসার্ভার থেকে একটি [SET-COOKIE] হেডার পেয়ে থাকেন এবং একই সার্ভারের সাথে পরবর্তীতে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আপনার ব্রাউজার সেইম [same] কুকিটিই সার্ভারে রিটার্ন করে।
আমরা একটি চিত্রের মাধ্যমে বিষয়টি পরিষ্কার করে বুঝবো।

উপরের চিত্রে আমরা দেখতে পাচ্ছি,
- ক্লাইন্ট একটি ওয়েব রিকুয়েস্ট তৈরি করেছে যার হোস্ট হলো whereareu.com এবং
- পরবর্তীতে সার্ভার একটি লগিন যুক্ত ওয়েরপেইজ পাঠিয়ে ক্লাইন্টের রিকুয়েস্টকে রেসপন্স করেছে।
- তুতীয় পর্যায় গেলে দেখতে পারবো যে, পোস্ট রিকুয়েষ্টের মাধ্যমে ক্লাইন্ট ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করে ফর্ম সাবমিটের রিকুয়েস্টটি সার্ভারের কাছে পাঠিয়েছে। আমরা HTTP METHOD নিয়ে আলোচনা করার সময় জেনেছি যে, ফর্ম, লগিন পেইজ সাবমিশন সব পোস্ট রিকুয়েষ্টের মাধ্যমেই সাবমিট হয়[পোস্ট মেথডে [POST METHOD] ডেটা পেইজের বডিতে থাকে যার কারণে তা নিরাপদ কিন্তু যদি GET METHOD এ সার্ভারে রিকুয়েস্টটি যেত তবে সেটি ইউআরএল [URL] হয়ে যেত এবং তখন সবাই ইউআরএল এ দেখতে পারো ফর্ম বা লগিন পেইজে কোন তথ্যটি সাবমিট করা হয়েছে]
- চতু্র্থ পর্যায়ে একটি জিনিস লক্ষ্য করতে পারবেন তা হলো সার্ভার আপনার রিকুয়েস্টের রেসপন্স করার পাশাপাশি এইচটিটিপি হেডারের মধ্যে [SET COOKIE] সেট কুকি নামে একটি হেডার পাঠিয়ে দিয়েছে যেখানে আপনার ডেটাগুলো সেইভ করে রাখা হয়েছে।
- এরপর থেকে ক্লাইন্টের কাছ থেকে যাওয়া সার্ভারের প্রতিটি রিকুয়েস্টেই ক্লাইন্টের কুকি ডাটা সার্ভারের কাছে যাবে এবং সার্ভার পরবর্তীতে সেই কুকি কে যাচাই করে ক্লাইন্টকে লগিন পেইজের বদলে ওয়েলকাম পেইজটি প্রদর্শন করবে।
কুকি মূলত ব্যবহৃত হয় ইউজারের কার্যক্রম গুলো পর্যবেক্ষণ করার জন্যে। কুকি ভ্যালু [COOKIE VALUE] সাধারণত ক্লিয়ার টেক্সট আকারে থাকে না। কুকির ভিতরে ইউজারের ইউজারেনেম, পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকে যা একটি ইউনিক টোকেন আকারে থাকে এবং এই টোকেনটি খুব সহজেই আন্দাজ করা সম্ভব [Human guessable] না।
Web Cookies Bangla tutorial এর এই পর্যায় আমরা কুকি ব্যবহার করার কারণগুলো দেখবো।
Reasons to use Web Cookies:
সেশন ম্যানেজমেন্ট [SESSION MANAGEMENT] – কুকি মূলত ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীকে শনাক্ত করে থাকে এবং ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য যেমনঃ লগিন, নাম্বার, ক্রেডিট কার্ড, পাশাপাশি ইউজারের পছন্দের ব্রাউজিং যেমন হতে পারে খেলাধুলা,রাজনীতি, মুভি, ইত্যাদি স্টোর করে রাখে।
পার্সোনালাইজেশন [PERSONALIZATION] – কুকিজ ব্যবহারের আরো একটি কারণ হলো কাস্টমাইজড এ্যাডভারটাইজিং [Customized Advertising]. খেয়াল করলে দেখতে পারেন যে, আপনার কোন প্রয়োজনে যখন আপনি কোন একটি সাইটে ভিসিট করেন এবং আপনার কাজ শেষ হয়ে গেলে আপনি যখন পরবর্তীতে আবার ব্রাউজিং করেন যেমন হতে পারে (ফেসবুক, ইউটিউব কিংবা অন্য কোন ওয়েবসাইট), লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন, পূর্বে যখন আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোয়ারি আপনি করেছিলেন, সেই রিলেটেড টপিকের এ্যাডগুলোই আপনার বর্তমান ব্রাউজিংয়ে এ এ্যাডভারটাইজিং হিসেবে শো হয় থাকবে। আসলে কুকিজ আপনার ডেটাগুলো ব্যবহার করে এবং আপনার চাহিদানুযায়ী এ্যাডগুলোই আপনার সামনে ডিসপ্লে করে।
ট্রাকিং [TRACKING] – শপিং ওয়েবসাইট যেমন ই-কমার্স সাইটগুলো ইউজারের পূর্বে দেখা আইটেমগুলি ট্রাক করতে কুকিজ ব্যবহার করে থাকে। এছাড়াও এটি ইউজারের পছন্দ হতে পারে এমন অন্যান্য প্রোডাক্টগুলো ইউজারের সামনে ডিসপ্লে করে থাকে। পাশাপাশি ইউজারকে তার পছন্দের প্রোডাক্টগুলো শপিং কার্টে রেখে অন্যান্য প্রোডাক্টগুলো দেখার সুযোগ করে দেয়। পুরোপুরি ইউজারের সুবিধার কথা চিন্তা করেই এটি করা হয়।
আরো কিছু কুকি নিয়ে আমরা নিচে আলোচনা করেছি। (Web Cookies Bangla Tutorial)
Different Types Of Web Cookie:
সাইবার জগতে দুই ধরণের কুকি দেখতে পাওয়া যায়। তারা হলো:
(i). SESSION COOKIE and (ii). PERSISTENT COOKIE
(i).SESSION COOKIE: এই কুকি মূলত কোন ওয়েবসাইট ব্যবহার করার সময় তৈরি হয়ে থাকে। এগুলি এলোমেলো ভাবে অ্যাক্সেস মেমরিতে সংরক্ষণ করা হয়। যখন সেশন শেষ হয়ে যায়, ঐ সেশন কুকি ও সাথে সাথে ধ্বংস হয়ে যায়।
(ii). PERSISTENT COOKIE: স্থায়ী [ PERSISTENT] কুকিটি কম্পিউটারে অনির্দিষ্টকালের জন্য থেকে যায়, পাশাপাশি কিছু কুকির মেয়াদ শেষ হওয়ার একটি নির্দিষ্ট তারিখ অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কুকিটি মুছে ফেলা হয়।
Persistent Cookie মূলত দুটি প্রাথমিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।
(i). Authentication. এই কুকি মূলত ইউজারের পরিচয় যাচাই করে থাকে। এই কুকি মধ্যে মূলত ইউজারের ইনফরমেশন ও থাকে যার কারণে অনেক ক্ষেত্রে ইউজারকে পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হয় না।
(ii). Tracking. এই কুকিগুলো সময়ের সাথে সাথে একটি ওয়েবসাইটে অসংখ্য ভিজিটর কার্যক্রমকে [TRACK] করে থাকে। কিছু অনলাইন কোম্পানি আছে যারা কুকি ব্যবহারের মাধ্যমে ইউজারের তথ্যগুলো ট্রাক করে থাকে। তথ্যগুলো হতে পারে কোনো ওয়েবসাইটের কোন পাতা বা হতে পারে ইউজার কোনো প্রোডাক্ট দেখেছে সেটি। তারা এসকল তথ্য সংগ্রহ করে তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে এবং পরবর্তীতে ইউজারকে তার পছন্দনুযায়ী কোন আইটেম প্রোডাক্ট এর এ্যাড শো করে থাকে।
যদিও কুকি ডাটা পরিবর্তন করে না এবং তারা ক্ষতিকর ও নয়। তারা কম্পিউটারে কোন ভাইরাস বা ম্যালওয়ার দ্বারা আক্রান্ত করতে পারে না। তবে কিছু সাইবার আক্রমণ মেথড আছে যার মাধ্যমে কুকি হ্যাইজাক করা সম্ভব এবং ব্রাউজিং সেশনে প্রবেশ করা সম্ভব আর ব্রাউজিং সেশন থেকেই পরবর্তীতে ব্রাউজিং হিস্ট্রোরি ট্রাক করা সম্ভব।
চলুন আমরা দেখি কোন কুকির দিকে আমাদের নজর দিতে হবে। [FIRST PARTY VS THIRD-PARTY COOKIES] এই দুই প্রকার কুকি নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। কোন কুকি [COOKIE] কোন মাধ্যমে থেকে আসছে তারা উপরে ভিত্তি করে আমরা বুঝতে পারি কোন কুকিটি আমাদের জন্য বিপদজনক।
(i). ফাস্ট পার্টি [FIRST PARTY] কুকিগুলো নিরাপদ। কেননা আপনি যে সাইটটি ব্যবহার করছেন, সেই সাইটটি সরাসরি এই কুকি তৈরি করে।
(ii). তবে থার্ড পার্ট কুকি [THIRD PARTY COOKIE] নিরাপদ নয়। আপনার ডাটা ট্রেকিং এর জন্যে এসব কুকিগুলো ব্যবহৃত হয়। আপনি যদি কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করেন এবং সেই ওয়েব পেইজে ৫ টি এ্যাড দেখতে পারেন, তবে জেনে নিন সেই ৫ টি এ্যাড থেকেই পাঁচটি কুকি তৈরি হতে পারে, যদি আপনি ঐ এ্যাডগুলোতে না ও ক্লিক করেন। থার্ড পার্টি কুকিজ মূলত বিজ্ঞাপনদাতা কোম্পানি গুলোকে তাদের বিজ্ঞাপন ধারণ করে থাকে এমন ওয়েবসাইট জুড়ে একজন ব্যক্তির ব্রাউজিং হিস্ট্রোরি ট্রাক করার সুযোগ দেয়। ফলস্বরূপ, বিজ্ঞাপনদাতা কোম্পানিগুলো নির্ধারণ করতে পারে যে, ব্যবহারকারীর কোন কোন সামগ্রীর প্রতি বা সর্বপ্রথম কোন সামগ্রী/পণ্য টি খোঁজার জন্যে অনুসন্ধান চালিয়েছেন।
কুকিজ আপনার ইন্টারনেট ব্যবহারের একটি ঐচ্ছিক অংশ। তবে আপনি চাইলে কুকি ব্যবহারকে সীমিত পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারেন। যার প্রেক্ষিতে থার্ড পার্টির হাতে আপনার ইনফরমেশন পৌঁছানোর কোন সম্ভাবনা নেই। যদি আপনি কুকি ব্যবহার কে অনুমতি দেন, সেটি আপনার ব্রাউজিং কে আরো সুবিধা করে দিবে।
প্রথমত Google Chrome ব্রাউজারে যান। সেখান থেকে Settings → Privacy and security অপশনটিতে ক্লিক করলে ‘Cookies and other site data’ দেখতে পাবেন। নিচে স্ক্রল করলে General Settings নামক অপশন পাবেন। চলুন তবে একনজরে নিচের ছবি থেকে দেখে নেইঃ

এখানে কিছু অপশন পাবেন যেমনঃ
(i). Allow all cookies. এই অপশনটি সিলেক্ট করলে সাইটগুলি বিভিন্ন সাইট জুড়ে আপনার ব্রাউজিং কার্যকলাপ দেখতে কুকি ব্যবহার করতে পারে।
ii). Block third-party cookies in incognito. যখন আপনি ইনকোগনিটো [INCOGNITO] অবস্থায় ব্রাউজিং করবেন, সাইটগুলি আপনার বিভিন্ন সাইটের ব্রাউজিং কার্যকালাপ গুলো দেখতে পারবে না।
(iii). Block third-party cookies. এই অপশনটি সিলেক্ট করে নিন। তাহলে বিভিন্ন সাইট জুড়ে আপনার ব্রাউজিং কার্যকালাপ দেখতে সাইটগুলি আপনার কুকি ব্যবহার করতে পারবে না।
(iiii). Block all cookies (not recommended). সাইট আপনার কুকি ব্যবহার করতে পারবে না। সেক্ষেত্রে কোন সাইটে লগিন করলে বা কোন অনলাইন শপে কিছু প্রোডাক্ট সিলেক্ট করে একটি কার্ট তৈরি করে সাইট থেকে বের হয়ে গেলে পুনরায় আবার প্রোডাক্ট সিলেক্ট করে শপিং কার্টটি ঠিক করে নিতে হবে এবং কোন সাইট থেকে লগিন অবস্থায় বের হয়ে গেলে ও পরবর্তীতে আবার পুনরায় লগিন করে নিতে হবে।

ছবিতে দেখুন, যখনই আমি [BLOCK ALL COKKIES] অপশনটি সিলেক্ট করে দিয়েছি সাথে সাথে পুনরায় আমাকে আবার লগিন করতে বলা হয়েছে। পরবর্তী ছবিতে দেখুন;

আশাকরি, আমাদের Web Cookies Bangla টিউটোরিয়ালটি আপনাদের ভালো লেগেছে।